Sufrin, Rezina [রেজিনা সাফরিন] (ed.);
sabAr janya Abrittir kabitA (সবার জন্য আবৃত্তির কবিতা)
konArk prakAshanI DhAkA 2012, 464 pages
ISBN 98483133036
topics: | poetry | bengali | bangladesh
I had been searching for poetry works since the first day of our 10 day bangladesh tour. As it happened, we could visit the Banglabazar area of Dhaka - the heart of publishing in Bangladesh, only on a Sunday, when it is closed.
On day 7, at the book stall in Chittagong station, run by an elderly buddhist intellectual gentleman, I was able been able to pick up a couple of books by saiyad shyamsul hak (shamsul haq) and shAmsur rahmAn; so my poetry bag was singularly empty. Most of the shops I ran into were selling textbooks and exam notes.
On our last night in Bangladesh, we reached Chittagong station a bit early for our train to Dhaka. Ajitesh and I set off to explore the area. It was ten at night, and though I wanted to find a bookshop, I wasn't really hopeful to find anything other than the usual textbooks on offer on most small shops. Indeed, some stalls nearby had only school books and the only poetry they could find was sukumAr rAy.
But the area around station road and jubilee road were bustling with vendors and buyers. Well past ten at night, there was no sign of things closing down. The Chittagong Subarna express (chair car) was to leave 23:00 so we kept exploring.
It was then that we discovered Current Book Center. Of course, this will be yet another textbook place, I thought as I walked in.
But what a surprise!! The owner was a literary man, and the shop was amazingly well stocked in modern bangladesh poetry, and even on kolkata publications. There were several dozen literary magazines on sale as well, and three shelves of poetry books, plus other publications on literary criticism etc. Of course, I ended up buying about ten volumes, many of them quite bulky, much to Ajitesh's surprise.
I will strongly recomend Current Book Center, if you would like to visit bookstores in Chittagong. It's in the jalsA cinema market - exit the new station and go right and take the first turn left onto the bustling bazaar by the big road. The shop is 50 m down on the left.
This volume, edited by Rezina Sufrin is actually a rather poor collection. The listless introduction on Abritti seemed to have been largely inspired by the impressive introduction to biShay Abritti by debdulAl bandyopadhyAy. The poets are lumped together indifferently, with the same poet scattered without explanation in as many as seven places. The selection of poems are also not as strong - a far cry from the page-after-page power of the selection in biShay Abritti, say. While the majority of poets are bAnglAdeshi and modern, about one-fourth of the book go to dead classical poets like kazi nazrul (40 pages), and rabindranAth (60). Shamsur rahman gets three pages, and is scattered over ten more. Many of the bAnglAdeshi poets are mediocre. For kolkata-based poets, the selection tends to poems for children, and misses out on some powerful voices. However, the copyediting is good - there are fewer typos than many of the boi melA books one comes across these days. nirendranAth chakrabartI's poem "amalkAnti", seems to be suffering from some confusion - amalkAnti is listed as the poet, while the title in bold proclaims nIrendranAth chakrabartI. But this was definitely a great catalog of modern bangladesh poetry; at least for some one from this side of the border where bangladeshi poets are amazingly hard to find - other than the occasional shamsur rahman or the daud hyder - this was quite a revelation! I wish though that the editors would have spent a few more hours organizing the text, and someone should have told Sufrin to get rid of the last six pages of her own infantile attempts at english verse.
ApnAder sabAr janya ei udAr AmantraN
chhabir mato ei deshe ekbAr beRiye JAn
আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রণ
ছবির মতো এইদেশে একবার বেড়িয়ে যান।
অবশ্য, উল্লেখযোগ্য তেমন কোন মনোহরী স্পট আমাদের নেই,
কিন্তু তাতে কিছু আসে যায় না -- আপনাদের স্ফীত সঞ্চয় থেকে
উপচে-পড়া ডলার মার্ক কিংবা স্টার্লিংয়ের বিনিময়ে যা পাবেন
ডাল্লাস অথবা মেম্ফিস অথবা ক্যাখিলে ফোর্নিয়া তার তুলনায় শিশুতোষ।
আসুন, ছবির মতো এই দেশে বেড়িয়ে যান
রঙের এমন ব্যবহার, বিষয়ের এমন তীব্রতা
আপনি কোনো শিল্পীর কাছে পাবে না, বস্ত্তত শিল্প মানেই নকল নয় কি?
অথচ দেখুন, এই বিশাল ছবির জন্য ব্যবহৃত সব উপকরণ অকৃত্রিম;
আপনাকে আরো খুলে বলি; এটা, অর্থাৎ আমাদের এই দেশ,
এবং আমি যার পর্যটন দপ্তরের অন্যতম প্রধান, আপনাদের খুলেই বালি,
সম্পূর্ণ একটি ছবির মতো করে
সম্প্রতি সাজানো হয়েছে ।
খাঁটি আর্য বংশ সম্ভূত শিল্পীর কঠোর তত্ত্বাবধানে ত্রিশ লক্ষ কারিগর
দীর্ঘ ৯টি মাস দিন রাত পরিশ্রম করে বানিয়েছেন এই ছবি।
এখন অনেক জায়গায় রং কাঁচা কিন্তু আশ্চর্য গাঢ় দেখেছেন?
ভ্যানগগ্-যিনি আকাশ থেকে নীল আর শস্য থেকে
সোনালী তুলে এনে
ব্যবহার করতেন -- কখনো, শপথ করে বলতে পারি
এমন গাঢ়তা দেখেন নি।
আর দেখুন, এই যে নর মুন্ডের ক্রমাগত ব্যবহার -- ওর ভেতরেও
একটা গভীর সাজেশান আছে -- আসলে ওটাই এই ছবির -- অর্থাৎ
এই ছবির মতো দেশের -- থিম !
link: biography at http://news.priyo.com/2012/09/25/art-60590.html
bhAloi karechho tomrA emaani kare AmAder bhay dekhiye nehAt bandhur kAj karechho ভালোই করেছো তোমরা এমনি করে আমাদের ভয় দেখিয়ে নেহাত বন্ধুর কাজ করেছো। তোমরা ভয় না দেখালে আমাদের ভয় ভাঙতো কেমন করে? ভালোই করেছো তোমরা এমনি করে আগুন জ্বালিয়ে ভালোই করেছো । তোমরা আগুন না দিলে আমরা সবাই জ্বলে উঠতাম কখনো এমন করে? ভালোই করেছো তোমরা এমনি করে আমাদের মেরে ভালো করেছো । তোমরা যদি না অসহায়দের মারতে নির্বিচারে আমরা এমন সহজে মৃত্যুকে ফেলে যেতাম কেমন করে?
ছেলেটা এসেছে সেই কোন্ দূর পল্লী গ্রাম থেকে
কখনো বাসের ছাদে, কখনো পায়ে হেঁটে
কখনো ভিক্ষা মেগে-মেগে
সব শুনে রাখলেন শহরের বেগম সাহেবা।
ভালো ভালো খাদ্য পায়- উপরি পয়সাও পায়
ছেলেরা দিয়েছে কতো পুরাতন জামা আর জুতো
কিন্তু কি স্বভাব দেখো খেতে দিলে ছেলেটা কেবল
থালা নিয়ে বসে থাকে- কখন কখন
দুই ফোঁটা অশ্রু ফেলে অকারণ।
তবে কি সে বেশি চায়? বেশি খায়? হা-ভাতে কি?
না- তাও তো নয়-
তারপর আরও অশ্রু জমা হয় চোখে।
ছেলেটা এতোই বোকা-গেঁয়ো - সে একদিন
শুনে-শুনে পোস্টাফিসে গিয়ে
শুধালো ডাকেতে ভাত-তরকারি ডাল
গ্রামে কি পাঠানো যাবে ডাক বাক্সে ভ’রে?
যেখানে সবাই -- পিতা-মাতা-ভাই-বোন উপবাসী
পক্ষকাল ধরে-
না- ছেলেটা কেমন যেন বোকা- উড়ু উড়ু -
কাজে মন নেই
ছেলেটা বিদায় হলো কাল সন্ধ্যায়।
জন্ম টাঙ্গাইল জেলায় ১৯২৭ সালের ১ মার্চ ১৯৫০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ । ফোকলোর বিষয়ে পিএইচডি করেছেন আমেরিকার ইন্ডিয়ানা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বিভিন্ন কলেজে অধ্যাপনা করেন; কেন্দ্রীয় বাংলা উন্নয়ন বোর্ডের পরিচালক, বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক, বাসসের চেয়ারম্যান, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ ও প্রেস ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান । গ্রন্থ: - তালেব মাস্টার ও অন্যান্য কবিতা (১৯৫০), - বিষকন্যা (১৯৫৫), - দাঁড়াও পথিকবর (১৯৯০), - রাবেয়া আপা (১৩৬২), - রবীন্দ্রনাথের শান্তি নিকেতন (১৯৭৪), - লোক সাহিত্য (১৯৬৩) - বাংলার মুখ (১৯৯৯) - প্যারিস সুন্দরী (১৯৭৫) - বাংলাদেশের রূপকথা (১৯৯১) - আরশী নগর, শেষ কথা কে বলবে (১৯৮৮) - গুণীন (১৯৮৯) পুরস্কার: একুশে পদক, শিশু সাহিত্যে বাংলা একাডেমী পুরস্কার (১৯৬৪), ইউনেস্কো পুরস্কার ...
যাদের ভালোবাসি, তাদের প্রত্যেককে আমার ডাকনাম ধরে ডাকতে ইচ্ছে হয় । [...] একটা সময় ছিল প্রত্যেকটি নারীর শরীরে আমি তখন নেবুফুলের সবুজ গন্ধ পেতাম ... কী একটা সময় গেছে যখন সকালে কবিতা লিখতাম দুপুরে কবিতা লিখতাম আর রাত হলে তো কথাই নেই, কলম ধরলেই ঝাঁকে ঝাঁকে শব্দরা ছুটে এসে বলত - হুকুম করুন, ডেয়ো পিঁপড়ের মতো আমার সারা শরীর জ্বলতে থাকত তাদের কামড়ে কী একটা সময় ছিল যখন ভালোবাসতে ভয় করত ভালো না বাসতেও ভয় করত কোনও মেয়ে দৈবাত আমার বুকে মাথা রাখলেই মনে হত - হয়তো সেখানে একগুচ্ছ রঙিন দোপাটি ফুটে উঠবে । আমার কথা ছেড়ে দাও, যে শক্তি চাটুজ্যে এক চুমুকে বিষের হাঁড়ি সাবাড় করত তাকেও তো শেষমেশ কত্তাবাবু সেজে বারান্দায় ভিখিরি তাড়াতে দেখেছি । আর আমি তো নিছকই শব্দচোর-কবি যার হাত থেকে এখন কর-রেখাগুলি পালিয়ে যাচ্ছে, চোখ থেকে দৃশ্য, যে তেতলায় সিঁড়ি বেয়ে উঠতে গিয়ে ল্যান্ডিং এ দাঁড়িয়ে খানিকটা দম নেয়, সে কারও কাছে আর পোউঁছাতে পারে না, যার কাছে ফালতু সময় নষ্ট করতে আসে না কেউ । আমি জানি, সবকটা দরজা জানালা হাট করে খুলে কার জন্য অপেক্ষা করছি । তবু, নশ্বরতার গন্ধ ভরা ঘরে আর একবার আমি শব্দ করে বলে উঠতে চাইছি - যাদের ভালোবাসি, তাদের প্রত্যেককে আমার আজও ডাকনাম ধরে ডাকতে ইচ্ছে হয়্। ইচ্ছে। JAder bhAlobAsi, tAder pratyek-ke AmAr DAknAm dhare DAkte ichchhe hay.
nadIr jale Agun chhila Agun chhila briShTite নদীর জলে আগুন ছিল আগুন ছিল বৃষ্টিতে আগুন ছিল বীরাঙ্গনার উদাস করা দৃষ্টিতে। আগুন ছিল গানের সুরে আগুন ছিল কাব্যে, মরার চোখে আগুন ছিল এ কথা কে ভাববে ? কুকুর-বেড়াল থাবা হাঁকায় ফোঁসে সাপের ফণা শিং কৈ মাছ রুখে দাঁড়ায় জ্বলে বালির কণা। আগুন ছিল মুক্তিসেনার স্বপ্ন-ঢলের বন্যায় -- প্রতিবাদের প্রবল ঝড়ে কাঁপছিল সব অন্যায়। এখন এসব স্বপ্নকথা দূরের শোনা গল্প, তখন সত্যি মানুষ ছিলাম এখন আছি অল্প। link: Abritti by shimul mustAphA: youtube
ছিটকিনি নড়ে উপরের জানালায়, একটু কবাট ফাঁক, চুড়ির ঝিলিক একটু আলোর চিড়,--- দুইখানি শাদা হাত : দুইটি কবাট দুইদিকে সরে যায় | গোধূলির আলো পাখা ঝাপটায় চোখে-মুখে-বুকে এসে ধু-ধু হাওয়া খেলে এলোচুলে, পর্দায় | নদীর ও-পারে আকাশে আবির-ঝড়, আলতা গলেছে, জলে, হাওয়া-জানালায় চোখে-মুখে কাঁপে ঝিকিমিকি আবছায়া, ধু-ধু হাওয়া এলোচুলে, -- দূরে এক কোণে পলাশের ডালে আগুন লেগেছে চাঁদে | chhiTkini naRe uparer jAnAlAy, ekTu kabAT fnAk, chuRir jhilike ekTu Alor chiR -- duikhAni shAdA hAt...
tAr badale pele / samasta ai stabdha pukur
তার বদলে পেলে —
সমস্ত ঐ স্তব্ধ পুকুর
নীল-বাঁধানো স্বচ্ছ মুকুর
আলোয় ভরা জল—
ফুলে নোয়ানো ছায়া-ডালটা
বেগুনি মেঘের ওড়া পালটা
ভরলো হৃদয়তল—
একলা বুকে সবই মেলে ||
তার বদলে পেলে —
শাদা ভাবনা কিছুই-না-এর
খোলা রাস্তা ধুলো-পায়ের
কান্না-হারা হাওয়া—
চেনা কণ্ঠে ডাকলো দূরে
সব-হারানো এই দুপুরে
ফিরে কেউ-না-চাওয়া |
এও কি রেখে গেলে ||
এ আমার শৈশবের নদী, এই জলের প্রহার সারাদিন তীর ভাঙে,পাক খায়,ঘোলা স্রোতে টানে যৌবনের প্রতীকের মতো অসংখ্য নৌকার পালে গতির প্রবাহ হানে। মাটির কলসে জল ভরে ঘরে ফিরে সলিমের বউ তার ভিজে দুটি পায়। অদূরের বিল থেকে পানকৌড়ি, মাছরাঙা, বক পাখায় জলের ফোঁটা ফেলে দিয়ে উড়ে যায় দূরে; জনপদে কী অধীর কোলাহল মায়াবী এ নদী এনেছে স্রোতের মতো, আমি তার খুঁজিনি কিছুই। কিছুই খুঁজিনি আমি,যতবার এসেছি এ তীরে নীরব তৃপ্তির জন্য আনমনে বসে থেকে ঘাসে নির্মল বাতাস টেনে বহুক্ষন ভরেছি এ বুক। একটি কাশের ফুল তারপর আঙুলে আমার ছিঁড়ে নিয়ে এই পথে হেঁটে চলে গেছি। শহরের শেষ প্রান্তে যেখানে আমার ঘর, নরম বিছানা, সেখানে রেখেছি দেহ। অবসাদে ঘুম নেমে এলে আবার দেখেছি সেই ঝিকিমিকি শবরী তিতাস কী গভীর জলধারা ছড়াল সে হৃদয়ে আমার। সেনার বৈঠার ঘায়ে পবনের নাও যেন আমি বেয়ে নিয়ে চলি একা অলৌকিক যৌবনের দেশে।
আমার মায়ের সোনার নোলক হারিয়ে গেল শেষে হেথায় খুঁজি হোথায় খুঁজি সারা বাংলাদেশে। নদীর কাছে গিয়েছিলাম, আছে তোমার কাছে ? -হাত দিওনা আমার শরীর ভরা বোয়াল মাছে। বললো কেঁদে তিতাস নদী হরিণবেড়ের বাঁকে শাদা পালক বকরা যেথায় পাখ ছড়িয়ে থাকে। জল ছাড়িয়ে দল হারিয়ে গেলাম বনের দিক সবুজ বনের হরিৎ টিয়ে করে রে ঝিকমিক। বনের কাছে এই মিনতি, ফিরিয়ে দেবে ভাই, আমার মায়ের গয়না নিয়ে ঘরকে যেতে চাই। কোথায় পাবো তোমার মায়ের হারিয়ে যাওয়া ধন আমরা তো সব পাখপাখালি বনের সাধারণ। সবুজ চুলে ফুল পিন্দেছি নোলক পরি নাতো ! ফুলের গন্ধ চাও যদি নাও, হাত পাতো হাত পাতো বলে পাহাড় দেখায় তাহার আহার ভরা বুক হাজার হরিণ পাতার ফাঁকে বাঁকিয়ে রাখে মুখ। এলিয়ে খোঁপা রাত্রি এলেন, ফের বাড়ালাম পা আমার মায়ের গয়না ছাড়া ঘরকে যাবো না।
ভয়ের ডানায় বাতাস লেগেছে মুখে শীতল সবুজ থরথর করে বুকে কাঁপছে আত্মা, আত্মার পাখি এক ‘ঝাপটানি তুলে নিজের কথাই লেখ’ পাখির কথায় পাখা মেললাম নীলে নীল এসে বুঝি আমাকেই ফেলে গিলে নীল ছাড়া দেখি চারিদিকে কিছু নেই তুমি ছাড়া, তুমি-তুমি পুরাতন সেই। চির পুরাতন কিন্তু নতুন তোমার চোখের তারা আমাকে কেবল ইশারায় করে প্রান্তরে দিশেহারা তবুও তো আমি এখনো তোমার ছায়া খুঁজে ফিরি আর ভাবি অলৌকিক মায়া মুক্তির গান গাইবে এমন কবি কই এই দেশে? কবিতার পরে কবিতাই থাকে স্বপ্নকে ভালোবেসে। links: * Al Mahmud wikipedia page * bangla wikipedia
কোথায় যেন হারিয়ে গেল ছেলেবেলার দিন তখন আমার সঙ্গী ছিল হাকলবেরি ফিন [...] kothAy Jena hAriye gela chhelebelAr din, takhan AmAr saMgI chhilo hakalberi fin.
p.54
আর কোনো সখ নেই
সখ শুধু ভোজনে
দিন দিন তাই তার
উন্নতি ওজনে
ভাত খায় হাঁড়ি হাঁড়ি
সের সের দুগ্ধ
কাবাবের খোশবুতে
একেবারে মুগ্ধ ।
চমচম পান্তুয়া
সন্দেশ মন্ডা,
গপাগপ খেতে পারে
দশ বিশ গন্ডা ।
চিংড়ির কাটলেট
পটলের দোরমা
এক শ্বাসে নিঃশ্বেষ
বিরিয়ানি কোরমা
তবু খায় ঔষধ
করে খুব চেষ্টা
কেমনে যে বাড়াবে সে
খিদে আর তেষ্টা ।
Ar kono sakh nei
sakh shudhu bhojane
din din tAi tAr
unnati ojane.
bhAt khAy hnARi hnARi
ser ser dugdha
kAbAber khashbute
ekebAre mugdha
---
Abul khAyer mulehuddin (1934-2002) was born in natsar village, comilla.
this widely published poet an child literateur was a
police officer by career. his oeuvre consists of 3 volumes of poetry,
10 novels, 30 short story collections, and over 30 books for children. an
inspector general in the bangladesh police, he was also at one point the
director general of the anti-corruption bureau.
link: http://www.bd-pratidin.com/?view=details&type=gold&data=Antivirus&pub_no=860&cat_id=1
মা ও বলেন , বাবাও বলেন অভিযোগের সুরে আমি নাকি আলসে এবং কুড়ে। ঘরের কোনো কাজ করি না মিনু যেমন করে সারাটা দিন ধরে। তাইতো মিনু সবার কাছে লক্ষ্মী সোনা মেয়ে বায়না যখন যা ধরে তাই তখ্খুনি যায় পেয়ে। মিনুর কী কাজ ? কখনো বা মসলা পাতি বাটে মা’র হয়ে বাসন-থালা যায় যে নিয়ে ঘাটে। কলসি ভরে জল আনে আর কাঁথায় নক্সা বোনে কখনো বা ঝাড় দিয়ে যায় দাওয়ায়, ঘরের কোণে। আর আমি? কাজ করি যে কতো সারাটা দিন ধরে সে সব কথা একবারও কেউ, কেউ বলে না ঘরে। কালবোশেখীর ঝড় ভাঙলে পরে গাছের ডানা, পাখির বাসা-ঘর আমি যে যাই ছুটে খড়-কুটো সব খুঁজি গিয়ে মাঠপারে, প্রান্তরে ওদের বাসা দেই বানিয়ে সযত্নে তারপরে। এগুলো নয় কাজ? মা-বাবাকে বলবো গিয়ে আজ। কাকলীদের খুড়ো বড্ডো যে থুত্থুরো শ্বাস নেন খুব ঘন ঘন পথ চলতে গেলে থমকে দাঁড়ান চৌ-মাথাটার সাঁকোর ধারে এলে। তখন ছুটে কেউ তো আসে নাকো আমিই ছুটি আমিই তাঁকে পার করিয়ে দেই যে বাঁশের সাঁকো। এগুলো নয় কাজ ? মা-বাবাকে বলবো গিয়ে আজ।
Ami kiMbadantir kathA balchhi, p.73 আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ wiki আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। তাঁর করতলে পলিমাটির সৌরভ ছিল তাঁর পিঠে রক্তজবার মত ক্ষত ছিল। তিনি অতিক্রান্ত পাহাড়ের কথা বলতেন অরণ্য এবং শ্বাপদের কথা বলতেন পতিত জমি আবাদের কথা বলতেন তিনি কবি এবং কবিতার কথা বলতেন। জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি সত্য শব্দ কবিতা, কর্ষিত জমির প্রতিটি শস্যদানা কবিতা। যে কবিতা শুনতে জানে না সে ঝড়ের আর্তনাদ শুনবে। যে কবিতা শুনতে জানে না সে দিগন্তের অধিকার থেকে বঞ্চিত হবে। যে কবিতা শুনতে জানে না সে আজন্ম ক্রীতদাস থেকে যাবে। আমি উচ্চারিত সত্যের মতো স্বপ্নের কথা বলছি। উনুনের আগুনে আলোকিত একটি উজ্জ্বল জানালার কথা বলছি। আমি আমার মা’য়ের কথা বলছি, তিনি বলতেন প্রবহমান নদী যে সাতার জানে না তাকেও ভাসিয়ে রাখে। যে কবিতা শুনতে জানে না সে নদীতে ভাসতে পারে না। যে কবিতা শুনতে জানে না সে মাছের সঙ্গে খেলা করতে পারে না। যে কবিতা শুনতে জানে না সে মা’য়ের কোলে শুয়ে গল্প শুনতে পারে না আমি কিংবদন্তির কথা বলছি আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। আমি বিচলিত স্নেহের কথা বলছি গর্ভবতী বোনের মৃত্যুর কথা বলছি আমি আমার ভালোবাসার কথা বলছি। ভালোবাসা দিলে মা মরে যায় যুদ্ধ আসে ভালোবেসে মা’য়ের ছেলেরা চলে যায়, আমি আমার ভাইয়ের কথা বলছি। যে কবিতা শুনতে জানে না সে সন্তানের জন্য মরতে পারে না। যে কবিতা শুনতে জানে না সে ভালোবেসে যুদ্ধে যেতে পারে না। যে কবিতা শুনতে জানে না সে সূর্যকে হৃদপিন্ডে ধরে রাখতে পারে না। আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি তাঁর পিঠে রক্তজবার মত ক্ষত ছিল কারণ তিনি ক্রীতদাস ছিলেন। আমরা কি তা’র মতো কবিতার কথা বলতে পারবো, আমরা কি তা’র মতো স্বাধীনতার কথা বলতে পারবো! তিনি মৃত্তিকার গভীরে কর্ষণের কথা বলতেন অবগাহিত ক্ষেত্রে পরিচ্ছন্ন বীজ বপনের কথা বলতেন সবত্সা গাভীর মত দুগ্ধবতী শস্যের পরিচর্যার কথা বলতেন তিনি কবি এবং কবিতার কথা বলতেন। যে কর্ষণ করে তাঁর প্রতিটি স্বেদবিন্দু কবিতা কর্ষিত জমির প্রতিটি শস্যদানা কবিতা। যে কবিতা শুনতে জানে না শস্যহীন প্রান্তর তাকে পরিহাস করবে। যে কবিতা শুনতে জানে না সে মাতৃস্তন্য থেকে বঞ্চিত হবে। যে কবিতা শুনতে জানে না সে আজন্ম ক্ষুধার্ত থেকে যাবে। যখন প্রবঞ্চক ভূস্বামীর প্রচন্ড দাবদাহ আমাদের শস্যকে বিপর্যস্ত করলো তখন আমরা শ্রাবণের মেঘের মত যূথবদ্ধ হলাম। বর্ষণের স্নিগ্ধ প্রলেপে মৃত মৃত্তিকাকে সঞ্জীবিত করলাম। বারিসিক্ত ভূমিতে পরিচ্ছন্ন বীজ বপন করলাম। সুগঠিত স্বেদবিন্দুর মত শস্যের সৌকর্য অবলোকন করলাম, এবং এক অবিশ্বাস্য আঘ্রাণ আনিঃশ্বাস গ্রহণ করলাম। তখন বিষসর্প প্রভুগণ অন্ধকার গহ্বরে প্রবেশ করলো এবং আমরা ঘন সন্নিবিষ্ট তাম্রলিপির মত রৌদ্রালোকে উদ্ভাসিত হলাম। তখন আমরা সমবেত কন্ঠে কবিতাকে ধারণ করলাম। দিগন্ত বিদীর্ণ করা বজ্রের উদ্ভাসন কবিতা রক্তজবার মত প্রতিরোধের উচ্চারণ কবিতা। যে কবিতা শুনতে জানে না পরভৃতের গ্লানি তাকে ভূলুন্ঠিত করবে। যে কবিতা শুনতে জানে না অভ্যূত্থানের জলোচ্ছ্বাস তাকে নতজানু করবে। যে কবিতা শুনতে জানে না পলিমাটির সৌরভ তাকে পরিত্যাগ করবে। আমি কিংবদন্তির কথা বলছি আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। তিনি স্বপ্নের মত সত্য ভাষণের কথা বলতেন সুপ্রাচীন সংগীতের আশ্চর্য ব্যাপ্তির কথা বলতেন তিনি কবি এবং কবিতার কথা বলতেন। যখন কবিকে হত্যা করা হল তখন আমরা নদী এবং সমুদ্রের মোহনার মত সৌভ্রত্রে সম্মিলিত হলাম। প্রজ্জ্বলিত সূর্যের মত অগ্নিগর্ভ হলাম। ক্ষিপ্রগতি বিদ্যুতের মত ত্রিভূবন পরিভ্রমণ করলাম। এবং হিংস্র ঘাতক নতজানু হয়ে কবিতার কাছে প্রাণভিক্ষা চাইলো। তখন আমরা দুঃখকে ক্রোধ এবং ক্রোধকে আনন্দিত করলাম। নদী এবং সমুদ্রে মোহনার মত সম্মিলিত কন্ঠস্বর কবিতা অবদমিত ক্রোধের আনন্দিত উত্সারণ কবিতা। যে কবিতা শুনতে জানে না সে তরঙ্গের সৌহার্দ থেকে বঞ্চিত হবে। যে কবিতা শুনতে জানে না নিঃসঙ্গ বিষাদ তাকে অভিশপ্ত করবে। যে কবিতা শুনতে জানে না সে মূক ও বধির থেকে যাবে। আমি কিংবদন্তির কথা বলছি আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। তাঁর পিঠে রক্তজবার মত ক্ষত ছিল আমি একগুচ্ছ রক্তজবার কথা বলছি। আমি জলোচ্ছ্বাসের মত অভ্যূত্থানের কথা বলছি উত্ক্ষিপ্ত নক্ষত্রের মত কমলের চোখের কথা বলছি প্রস্ফুটিত পুষ্পের মত সহস্র ক্ষতের কথা বলছি আমি নিরুদ্দিষ্ট সন্তানের জননীর কথা বলছি আমি বহ্নমান মৃত্যু এবং স্বাধীনতার কথা বলছি। যখন রাজশক্তি আমাদের আঘাত করলো তখন আমরা প্রাচীণ সংগীতের মত ঋজু এবং সংহত হলাম। পর্বত শৃংগের মত মহাকাশকে স্পর্শ করলাম। দিকচক্রবালের মত দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হলাম; এবং শ্বেত সন্ত্রাসকে সমূলে উত্পাটিত করলাম। তখন আমরা নক্ষত্রপুঞ্জের মত উজ্জ্বল এবং প্রশান্ত হলাম। উত্ক্ষিপ্ত নক্ষত্রের প্রস্ফুটিত ক্ষতচিহ্ন কবিতা স্পর্ধিত মধ্যাহ্নের আলোকিত উম্মোচন কবিতা। যে কবিতা শুনতে জানে না সে নীলিমাকে স্পর্শ করতে পারে না। যে কবিতা শুনতে জানে না সে মধ্যাহ্নের প্রত্যয়ে প্রদীপ্ত হতে পারে না। যে কবিতা শুনতে জানে না সে সন্ত্রাসের প্রতিহত করতে পারে না। আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। আমি শ্রমজীবী মানুষের উদ্বেল অভিযাত্রার কথা বলছি আদিবাস অরণ্যের অনার্য সংহতির কথা বলছি শৃংখলিত বৃক্ষের উর্দ্ধমুখী অহংকারের কথা বলছি, আমি অতীত এবং সমকালের কথা বলছি। শৃংখলিত বৃক্ষের উর্দ্ধমুখী অহংকার কবিতা আদিবাস অরণ্যের অনার্য সংহতি কবিতা। যে কবিতা শুনতে জানে না যূথভ্রষ্ট বিশৃংখলা তাকে বিপর্যস্ত করবে। যে কবিতা শুনতে জানে না বিভ্রান্ত অবক্ষয় তাকে দৃষ্টিহীন করবে। যে কবিতা শুনতে জানে না সে আজন্ম হীনমন্য থেকে যাবে। যখন আমরা নগরীতে প্রবেশ করলাম তখন চতুর্দিকে ক্ষুধা। নিঃসঙ্গ মৃত্তিকা শস্যহীন ফলবতী বৃক্ষরাজি নিস্ফল এবং ভাসমান ভূখন্ডের মত ছিন্নমূল মানুষেরা ক্ষুধার্ত। যখন আমরা নগরীতে প্রবেশ করলাম তখন আদিগন্ত বিশৃংখলা। নিরুদ্দিষ্ট সন্তানের জননী শোকসন্তপ্ত দীর্ঘদেহ পুত্রগণ বিভ্রান্ত এবং রক্তবর্ণ কমলের মত বিস্ফোরিত নেত্র দৃষ্টিহীন। তখন আমরা পূর্বপুরুষকে স্মরণ করলাম। প্রপিতামহের বীর গাঁথা স্মরণ করলাম। আদিবাসী অরণ্য এবং নতজানু শ্বাপদের কথা স্মরণ করলাম। তখন আমরা পর্বতের মত অবিচল এবং ধ্রুবনক্ষত্রের মত স্থির লক্ষ্য হলাম। আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। আমি স্থির লক্ষ্য মানুষের সশস্ত্র অভ্যুত্থানের কথা বলছি শ্রেণীযুদ্ধের অলিন্দে ইতিহাসের বিচরণের কথা বলছি আমি ইতিহাস এবং স্বপ্নের কথা বলছি। স্বপ্নের মত সত্যভাষণ ইতিহাস ইতিহাসের আনন্দিত অভিজ্ঞান কবিতা যে বিনিদ্র সে স্বপ্ন দেখতে পারে না যে অসুখী সে কবিতা লিখতে পারে না। যে উদ্গত অংকুরের মত আনন্দিত সে কবি যে সত্যের মত স্বপ্নভাবী সে কবি যখন মানুষ মানুষকে ভালবাসবে তখন প্রত্যেকে কবি। আমি কিংবদন্তির কথা বলছি আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। আমি বিচলিত বর্তমান এবং অন্তিম সংগ্রামের কথা বলছি। খন্ডযুদ্ধের বিরতিতে আমরা ভূমি কর্ষণ করেছি। হত্যা এবং ঘাতকের সংকীর্ণ ছায়াপথে পরিচ্ছন্ন বীজ বপন করেছি। এবং প্রবহমান নদীর সুকুমার দাক্ষিণ্যে শস্যের পরিচর্যা করছি। আমাদের মুখাবয়ব অসুন্দর কারণ বিকৃতির প্রতি ঘৃণা মানুষকে কুশ্রী করে দ্যায়। আমাদের কণ্ঠস্বর রূঢ় কারণ অন্যায়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভ কণ্ঠকে কর্কশ করে তোলে। আমাদের পৃষ্ঠদেশে নাক্ষত্রিক ক্ষতচিহ্ন কারণ উচ্চারিত শব্দ আশ্চর্য বিশ্বাসঘাতক আমাদেরকে বারবার বধ্যভূমিতে উপনীত করেছে। আমি কিংবদন্তির কথা বলছি আমি আমার পূর্বপুরুষের কথা বলছি। আমার সন্তানেরা আমি তোমাদের বলছি। যেদিন প্রতিটি উচ্চারিত শব্দ সূর্যের মত সত্য হবে সেই ভবিষ্যতের কথা বলছি, সেই ভবিষ্যতের কবিতার কথা বলছি। আমি বিষসর্প প্রভুদের চির প্রয়াণের কথা বলছি দ্বন্দ্ব এবং বিরোধের পরিসমাপ্তির কথা বলছি সুতীব্র ঘৃণার চূড়ান্ত অবসানের কথা বলছি। আমি সুপুরুষ ভালবাসার সুকণ্ঠ সংগীতের কথা বলছি। যে কর্ষণ করে শস্যের সম্ভার তাকে সমৃদ্ধ করবে। যে মত্স্য লালন করে প্রবহমান নদী তাকে পুরস্কৃত করবে। যে গাভীর পরিচর্যা করে জননীর আশীর্বাদ তাকে দীর্ঘায়ু করবে। যে লৌহখন্ডকে প্রজ্জ্বলিত করে ইস্পাতের তরবারি তাকে সশস্ত্র করবে। দীর্ঘদেহ পুত্রগণ আমি তোমাদের বলছি। আমি আমার মায়ের কথা বলছি বোনের মৃত্যুর কথা বলছি ভাইয়ের যুদ্ধের কথা বলছি আমি আমার ভালবাসার কথা বলছি। আমি কবি এবং কবিতার কথা বলছি। সশস্ত্র সুন্দরের অনিবার্য অভ্যুত্থান কবিতা সুপুরুষ ভালবাসার সুকণ্ঠ সংগীত কবিতা জিহ্বায় উচ্চারিত প্রতিটি মুক্ত শব্দ কবিতা রক্তজবার মতো প্রতিরোধের উচ্চারণ কবিতা। আমরা কি তাঁর মত কবিতার কথা বলতে পারবো আমরা কি তাঁর মত স্বাধীনতার কথা বলতে পারবো ?
shabder mAlAy Ami tomAke gnAthte chAi, svAdhInatA শব্দের মালায় আমি তোমাকে গাঁথতে চাই-- স্বাধীনতা তুমি ঘরে-বাইরে এমন উলঝুলুল নৃত্যে মেতে আছ, কী আশ্চর্য আমার কলম কিছুতেই তোমাকে যে ছুঁতেও পারে না। আমি লাল নীল সবুজ সমস্ত রং নিয়ে তোমাকেই সারা বুকে আঁকতে চাই, দেখি নির্মলনিসর্গে তুমি সব রং উজাড় করেছ আমি অতঃপর সরোবর এবং নদীকে ডেকে ডেকে যখন মিনতি করি এস, আমার সমস্ত বুকে বুক জুড়ে স্বাধীনতা হও সারা বুকে ছড়াও অথবা মায়ের দোলনা হও। [...] আমরা সোচ্চার হয়ে আকাশকে সচকিত করে তুলি আর হওয়ায় ছড়াই কিছু নতুন গোলাপ, দেখি জানালায় ঝুলে আছে নীলাকাশ সামনের বাগানে গোলাপ। বুকের মধ্যে তুমি মনোহর শব্দমালা।
বেয়নেট হোক যত ধারালো কাস্তেটা ধার দিয়ো, বন্ধু, শেল আর বোম হোক ভারালো কাস্তেটা শান দিয়ো, বন্ধু! নতুন চাঁদের বাঁকা ফালিটি তুমি বুঝি খুব ভালবাসতে? চাঁদের শতক আজ নহে তো এ-যুগের চাঁদ হ'লো কাস্তে! ইস্পাতে কামানেতে দুনিয়া কাল যারা করেছিল পূর্ণ, কামানে-কামানে ঠোকাঠুকিতে আজ তারা চূর্ণবিচূর্ণ! চূর্ণ এ লৌহের পৃথিবী তোমাদের রক্ত-সমুদ্রে গ'লে পরিনত হয় মাটিতে, মাটির---মাটির যুগ ঊর্ধ্বে! দিগন্তে মৃত্তিকা ঘনায়ে আসে ওই! চেয়ে দ্যাখো বন্ধু! কাস্তেটা রেখেছো কি শানায়ে এ-মাটির কাস্তেটা, বন্ধু! --- see alternate versions for three lines at debdulAl bandyopadhyAy's biShay Abritti (1985).
অসময়ে মেহমান ঘরে ঢুকে বসে যান বোঝালাম ঝামেলার যতগুলো দিক আছে তিনি হেসে বললেন ঠিক আছে ঠিক আছে। রেশনের পচা চাল টলটলে বাসি ডাল থালাটাও ভাঙা-চোরা বাটিটাও লিক আছে খেতে বসে জানালেন ঠিক আছে ঠিক আছে। মেঘ দেখে মেহমান চাইলেন ছাতা খান দেখালাম ছাতাটার শুধু কটা শিক আছে তবু তিনি বললেন ঠিক আছে ঠিক আছে। asamaye mehmAn ghare Dhuke base JAn bojhAlAm jhAmelAr jata gulo dik Achhe tini hese ballen Thik Achhe, Thik Achhe ration-er pachA chAl TalTale bAsi DAl thAlATAo bhAMAchorA bATi-TAo leak Achhe khete base jAnAlen Thik Achhe, Thik Achhe megh dekhe mehmAn chAilen chhAtAkhAn dekhAlAm chhatATAr shudhu kaTA shik Achhe tabu tini ballen Thik Achhe, Thik Achhe
যা কিছু উড্ডীয়ান তাই পাখি, যেমন এরোপ্লেন, মেঘ স্নানঘরে সিজি আর সন্তুর সাবানের বুদবুদ, তারা অবশ্যৈ পাখি; একটু দীর্ঘ শ্বাস নিয়ে ফুঁ দাও তাহলে খিড়কি দিয়ে অসংখ্য বুদবুদ দেখবে উড়ে যাবে চড়ুয়ের মতো । অর্থাত দীর্ঘশ্বাস তাও পাখি, কারণ শৈশবের মতো তারা ফেরে না; এবং নিঃশ্বাস থেকে যা খসে তা ক্ষতি ক্ষতি মানে পাখি, অর্থাত উড্ডীয়মান! নিঃশব্দে পাখির উড়ছে অবাক শূন্যে, নীলিমায়, জেলির ভেতর । ... ঘুম জমে আছে ক্যাপ্সুলে লাল লাল ঘুমের ওষুধে, তারা পাখি; ঘুমুবার আগে তোমরা যারা ঘুম খাও, তোমাদের হয়তো বাসনা একদিন তোমরাও পাখি হবে, কিন্তু প্রত্যুষে নিজেকে দেখতে পাও গুটিসুটি শুয়ে আছো বালিশের পাশে অনিদ্রাকে ভয় পাও। জাগরণ তাও হয়্ত অত্যন্ত ভয়ের । আমার ঘুমকে ভয়, আমি অনিদ্রায় জাগরণে স্নায়ু খুলে বসে থাকি, যেন কিছু হয় না হারাতে নিখিলের ? চাঁদের হলুদ শাখা তারা দীর্ঘ জ্যোত্স্নালতায় বসে থাকে, পাখিরা আমাকে ডাকে 'রাজা'। JA kichhu uDDIyAn tAi pAkhi, Jeman eroplen, megh snAnghare siji Ar santur sAbAner budbud, tArA abashyai pAkhi; ekTu dIrgha shvAs niye fnu dAo tAhale khiRki diye asangkhya budbud dekhbe uRe JAbe chaRuyer mato | arthAt dIrghashvAs tao pAkhi, kAraN shaishaber mato tArA fere nA; ebang niHshvAs theke JA khase tA kShati kShati mAne pAkhi, arthAt uDDIYamAn! niHshabde pAkhira uRchhe abAk shUnye, nIlimAy, jelir bhetar| ... ghum jame Achhe kyApsule lAl lAl ghumer oShudhe, tArA pAkhi; ghumubAr Age tomrA JArA ghum khAo, tomAder hayto bAsanA ekdin tomrAo pAkhi habe, kintu pratyuShe nijeke dekhte pAo guTisuTi shuye Achho bAlisher pAshe anidrAke bhay pAo| jAgaraN tAo hayta atyanta bhayer| AmAr ghumke bhay, Ami anidrAy jAgaraNe snAyu khule base thAki, Jena kichhu hay nA hArAte nikhiler? chnAder halud shAkhA tArA dIrgha jyotsnAlatAy base thAke, pAkhirA AmAke DAke 'rAjA'| --- bAngladesh is one of the few places on earth where poets are regularly at risk of being assassinated, arrested, shot, or jailed. In late 1982, when Bangladesh was under General HM Ershad's military junta, the government aligned with the Arab nations in an attempt to gain economic support. At the time, a notorious education policy was formulated by his education minister mAjid khAn, who had earlier been a diplomat in the middle east. The policy proposed the introduction of arabic, along with bAnglA and english, in the curriculum. Another aspect was that educational subsidies for the poor would be stopped - all students would have to bear at least half the cost. In November 1982, the chhAtra sangrAm pariShad was formed to protest these policies. On February 14 1983 (Valentine's day), a large procession were marching to the Education ministry, when they were fired upon by a large police force firing real bullets. Among about the dozen dead were students dipAli sAhA, joynAl and zafar. the bodies of the last two were brought to baT-talA on campus where protests continued till they were violently beaten up. Some of the corpses "disappeared". It is in this context that Farhad Mazhar wrote about the corpses that have vanished - "All the corpses will take their revenge." he was later arrested by the junta.
Again, on 28 February 1984, a protest march was organized by the chhAtra sangrAm pariShad. as the procession was marching along the route from dhAkA university to gulistAn, a police truck started chasing the protesters. in the end the truck ran over the protesters, killing two students - selim and deloyar. at the time, mazhar wrote the poem poem "Lieutenant general truck" (a play on the name Lieutenant General Ershad). The poem became very popular - it was spread by cyclostyle, and a volume was also published by the chhAtra aikya forum (united student's forum). eventually, mazhar was arrested by the regime this was his second arrest for writing political poetry. He was again arrested in 1995 for writing an essay on how the army had suppressed a police group rebellion.
but what is so alive about poetry that governments feel compelled to put poets behind bars? this was demonstrated in the following years by the protest poetry movement which came to be known as "the stream of lost poems" - 'লিপ্ত কবিতার ধারা'. this poetry of protest was an important reason behind ershad's removal from power in 1990. links : * kAlerkantho ১৯৮৪ সালে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন স্তিমিত করার কৌশল হিসেবে উপজেলা নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেন এরশাদ। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতৃত্বে ছাত্ররা উপজেলা নির্বাচনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে। ১৯৮৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাচন বাতিলের দাবিতে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের একটি মিছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গুলিস্তান অভিমুখে যাওয়ার সময় পুলিশ মিছিলটিকে ট্রাক দিয়ে ধাওয়া করে। পুলিশের ট্রাক ছাত্রদের মিছিলের ওপর তুলে দিয়ে ট্রাকের তলায় পিষ্ট করে হত্যা করে সেলিম ও দেলোয়ারকে। ৮৩'র ১৪ ফেব্রুয়ারির পর মাত্র এক বছরের ব্যবধানে আবারও ছাত্রদের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়। ছাত্র হত্যার প্রতিবাদ জানিয়ে তৎকালীন সময় কবি ফরহাদ মজহার 'লেফটেনান্ট জেনারেল ট্রাক' শিরোনামে একটি কবিতা লিখেন। কবিতা লেখার অপরাধে ফরহাদ মজহারকে গ্রেপ্তার করে সামরিক সরকার। ছাত্র-জনতার প্রবল আন্দোলনে বাধ্য হয়ে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেন স্বৈরাচারী এরশাদ। সেসব খুনের একটির বিচার তো দূরের কথা, * 14 february 1983 by MH Kawsar *
p.309 একুশ মানেই আসছে সালাম ফিরে আসছে, বরকত ফিরে আসছে, তাজুল ফিরে আসছে; একুশ মানেই মুক্তিযুদ্ধ ফিরে আসছে সেই তারুণ্য ফিরে আসছে, তারুণ্যের চোখে শপথ ফিরে আসছে শহীদেরা ফিরে আসছে স্বাধীনতা ফিরে আসছে বাংলাদেশ ফিরে আসছে, এই পদ্মা মেঘনার দেশে আবার ৫২ আসছে ৬৯ আসছে ৭১ ফিরে আসছে একুশ মানেই আসছে, স্বপ্ন আসছে, ভবিষ্যৎ আসছে। একুশ মানে অতীত নয়, আগামী মৃত্যু নয় জন্ম; একুশ মানে শাশ্বত বাংলার হিজল তমাল, ভাটিয়ালি গান, শাপলা ফোটা দিঘি পদ্মা নদীর মাঝি ঢাকার উন্মুক্ত রাজপথ, দীর্ঘ মিছিল নগ্ন পায়ে পথ হাঁটা সারা দিন 'আমি কী ভুলিতে পারি'। একুশ মানে আসবে একুশ মানে আসছে, শহীদেরা আসছে, স্বাধীনতা আসছে বাংলাদেশ আসছে একুশ মানে আসছে সালাম আসছে বরকত আসছে তাজুল ফিরে আসছে; link: Abriitti by shafiqul islAm bAhAr [album shabder shabda shuni]
না, আমি আসিনি ওল্ড টেস্টামেন্টের প্রাচীন পাতা ফুঁড়ে দুর্বাসাও নই, তবু আজ এখানে দাড়িয়ে এই রক্ত গোধূলিতে অভিশাপ দিচ্ছি। আমাদের বুকের ভেতর যারা ভয়ানক কৃষ্ঞপক্ষ দিয়েছিলো সেঁটে, মগজের কোষে কোষে যারা পুতেছিলো আমাদেরই আপনজনের লাশ দগ্ধ, রক্তাপ্লুত, যারা গনহত্যা করেছে শহরে গ্রামে টিলায় নদীতে ক্ষেত ও খামারে আমি অভিশাপ দিচ্ছি নেকড়ের চেয়েও অধিক পশু সেই সব পশুদের। ফায়ারিং স্কোয়াডে ওদের সারিবদ্ধ দাঁড় করিয়ে নিমিষে ঝা ঝা বুলেটের বৃষ্টি ঝরালেই সব চুকে বুকে যাবে তা আমি মানি না। হত্যাকে উতসব ভেবে যারা পার্কে মাঠে ক্যাম্পাসে বাজারে বিষাক্ত গ্যাসের মতো মৃত্যুর বীভতস গন্ধ দিয়েছে ছড়িয়ে, আমি তো তাদের জন্য অমন সহজ মৃত্যু করি না কামনা। আমাকে করেছে বাধ্য যারা আমার জনক জননীর রক্তে পা ডুবিয়ে দ্রুত সিড়ি ভেঙে যেতে ভাসতে নদীতে আর বনবাদাড়ে শয্যা পেতে নিতে অভিশাপ দিচ্ছি আজ সেইখানে দজ্জালদের। অভিশাপ দিচ্ছি ওরা চিরদিন বিশীর্ণ গলায় নিয়ত বেড়াক বয়ে গলিত নাছোড় মৃতদেহ, ... অভিশাপ দিচ্ছি এতটুকু আশ্রয়ের জন্যে, বিশ্রামের কাছে আত্মসমর্পণের জন্যে দ্বারে দ্বারে ঘুরবে ওরা প্রেতায়িত সেই সব মুখের ওপর দ্রুত বন্ধ হয়ে যাবে পৃথিবীর প্রতিটি কপাট। অভিশাপ দিচ্ছি । অভিশাপ দিচ্ছি, অভিশাপ দিচ্ছি ...
tomAke pAoyAr janye, he svAdhInatA p.349 তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা, তোমাকে পাওয়ার জন্যে আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায়? আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন? তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা, সাকিনা বিবির কপাল ভাঙলো, সিঁথির সিঁদুর মুছে গেল হরিদাসীর। তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা, শহরের বুকে জলপাই রঙের ট্যাঙ্ক এলো দানবের মতো চিৎকার করতে করতে তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা, ছাত্রাবাস, বস্তি উজাড় হলো। রিকয়েললেস রাইফেল আর মেশিনগান খই ফোটালো যত্রতত্র। তুমি আসবে বলে ছাই হলো গ্রামের পর গ্রাম। তুমি আসবে বলে বিধ্বস্ত পাড়ায় প্রভুর বাস্তভিটার ভগ্নস্তূপে দাঁড়িয়ে একটানা আর্তনাদ করলো একটা কুকুর। তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিলো পিতা-মাতার লাশের ওপর। তোমাকে পাওয়ার জন্যে, হে স্বাধীনতা, তোমাকে পাওয়ার জন্যে আর কতবার ভাসতে হবে রক্তগঙ্গায়? আর কতবার দেখতে হবে খাণ্ডবদাহন? স্বাধীনতা, তোমার জন্যে থুত্থুরে এক বুড়ো উদাস দাওয়ায় বসে আছেন—তাঁর চোখের নিচে অপরাহ্নের দুর্বল আলোর ঝিলিক, বাতাসে নড়ছে চুল। স্বাধীনতা, তোমার জন্যে মোল্লাবাড়ির এক বিধবা দাঁড়িয়ে আছে নড়বড়ে খুঁটি ধরে দগ্ধ ঘরের। স্বাধীনতা, তোমার জন্যে হাড্ডিসার এক অনাথ কিশোরী শূন্য থালা হাতে বসে আছে পথের ধারে। তোমার জন্যে, সগীর আলী, শাহবাজপুরের সেই জোয়ান কৃষক, কেষ্ট দাস, জেলেপাড়ার সবচেয়ে সাহসী লোকটা, মতলব মিয়া, মেঘনা নদীর দক্ষ মাঝি, গাজী গাজী বলে যে নৌকা চালায় উদ্দাম ঝড়ে রুস্তম শেখ, ঢাকার রিক্শাওয়ালা, যার ফুসফুস এখন পোকার দখলে আর রাইফেল কাঁধে বনে-জঙ্গলে ঘুরে-বেড়ানো সেই তেজী তরুণ যার পদভারে একটি নতুন পৃথিবীর জন্ম হতে চলেছে— সবাই অধীরে প্রতীক্ষা করছে তোমার জন্যে, হে স্বাধীনতা। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে জ্বলন্ত ঘোষণার ধ্বনি-প্রতিধ্বনি তুলে, নতুন নিশান উড়িয়ে, দামামা বাজিয়ে দিগ্ব্বিদিক এই বাংলায় তোমাকে আসতেই হবে, হে স্বাধীনতা। [this poem was composed in 1971, when the pak forces, together with local razakar's, had unleashed a genocide on Dhaka. at the time, rahman, like many others, left the city to live in his native village.]
ফাগুনটা খুব ভীষণ দস্যি মাস, পাথর ঠেলে মাথা উঁচোয় ঘাস। বাঙলাদশের মাঠে বনের তলে, ফাগুন মাসে সবুজ আগুন জ্বলে। ফাগুনটা যে ভীষণ দুঃখী মাস, হাওয়ায় হাওয়ায় ছড়ায় দীর্ঘশ্বাস। ফাগুন মাসে গোলাপ কাঁদে বনে, কান্নারা সব ডুক্রে ওঠে মনে। ফাগুন মাসে মায়ের চোখে জল, ঘাসের ওশে কাঁপে টলোমল্। ফাগুন মাসে দুঃখী গোলাপ ফোটে বুকের ভেতর শহীদ মিনার ওঠে। --humAyun Azad: a tribute [this section is really a paean to this favourite intellectual of Bangladesh]Humayun Azad (1947-2004), was a liberal thinker, bangla linguist and fierce critic of extremist islam. His 1992 text, nArI (woman) presented a comprehensive feminist critique of male-dominated islamic society. banned in 1995, the ban was overturned by the high court in 2000. however, Azad was increasingly vilified by islamic extremists.
in 2004, Azad published পাক সার জমিন সাদ বাদ (pAk sAr jamin sAd bAd) a polemical novel that exposes islamist fascism in Bangladesh. The title is pakistan's national anthem, and the lead ideologue maulana karim Ali wishes to bring it back as Bangladesh's anthem (i.e., make Bangladesh a strongly Islamic state). He laments how this song was lost after 1971 (bangladesh independence war); hearing the present bangladesh anthem "sonaar bAnglA" makes blood come out of his liver. The text highlights the linguistic and religious tensions in present-day Bangladesh between the liberals, who love the bAnglA language, and right-wing islam, which is closely tied to Urdu, despite decades of affiliation with bAnglA. The main theme of pAk sAr jamin is the close affinity between the various islamist groups (including the jamaat-e-islami, a key partner of the BNP) with pakistan. These rightist groups are notorious for having sided with the pakistan forces during the liberation war. In the book, the maulanas clarify to their soldiers of islam that killing for islam is not a gunah, that women must be kept in their place, and that women political leaders are despicable (Bangladesh has been ruled by women leaders since 1991). "What has been done for women in afghanistan by the great Taliban, that is the true Islamic way". Bangladesh must be made into a pakistan, an afghanistan. The sharp satire in the book is reflected in many statements, as when the fundamentalist leader expresses pleasure at progress: We have investigated that earlier 99% of the university students and professors would stand and urinate; now the same number will sit while urinating. The protagonists reflect the views of the various groups, including the ruling coalition member Jamaat-e-Islami, whose leaders are currently being tried in Bangladesh (after three decades) for having killed hundreds of liberals during the liberation war. Many in these groups believe that Bangladesh's independence was a mistake and the country would have done better as an islamic nation under pakistan.
After its publication in late 2003, violent anti-Azad perorations were made at mosques, and the matter was raised in parliament with a view to ban the book under a proposed blasphemy act. in Feb. 2004 Jama'atul Mujahideen Bangladesh (JAB) executed an assassination plan. Azad was attacked as he was returning home from a book fair near Dhaka University. Hit on the head repeatedly with a cudgel, he went into coma and was extremely critical. However, he managed to recover after treatment over several months. A few months later, his son was abducted but managed to escape. Later that year, he was found dead in his apartment in Munich, where he had been researching Heinrich Heine. Family suspected foul play, but no evidence was found. ---- from http://www.thedailystar.net/2006/06/05/d6060501128.htm: Minhaz alias Shaon, Comilla district commander of the militant outfit, arrested in Chittagong on April 26 [...] admitted to the Rapid Action Battalion interrogators that his operatives carried out the attacks on writer Humayun Azad... Shaon had bought Prof Azad's book titled "Pak Sar Zamin Sad Baad" in January 2004 and gave it to the JMB chief Abdur Rahman for reading. "After reading the book, Rahman said Humayun Azad has no right to be alive as he makes indecent remarks about Allah and the prophet," Shaon told the metropolitan magistrate. He confessed that Rahman directed Sunny and the three to kill Prof Azad and accordingly they made a blue print of the attack. Shaon said as they came to know that Humayun Azad used to leave the Ekushey Book Fair on the Bangla Academy premises sometime between 8:00pm and 9:00pm on foot, they took position opposite the academy around 8:00pm on February 27, 2004. At 9:15pm, the three started following Azad on his way home. "As Azad reached in front of the Atomic Energy Commission, Shamim and I started chopping him in the head and cheek and Azad collapsed on the ground," Shaon said. As locals rushed to the scene, hearing Azad's cry, Shahid blasted a bomb to disperse people and melted in the crowd. also see: http://www.englishsabla.com/forum/showthread.php?21477-Amnesty-Intl-protest-attack-on-Bangladeshi-Intellectual: Amnesty International on Azad assassination attempt http://www.thedailystar.net/2004/07/25/d4072501088.htm: abduction of Azad's class X son, anannyo azad.
অমলকান্তি আমার বন্ধু, ইস্কুলে আমরা একসঙ্গে পড়তাম। রোজ দেরি করে ক্লাসে আসতো, পড়া পারত না, শব্দরূপ জিজ্ঞেস করলে এমন অবাক হয়ে জানলার দিকে তাকিয়ে থাকতো যে, দেখে ভারী কষ্ট হত আমাদের। আমরা কেউ মাষ্টার হতে চেয়েছিলাম, কেউ ডাক্তার, কেউ উকিল। অমলকান্তি সে-সব কিছু হতে চায়নি। সে রোদ্দুর হতে চেয়েছিল! ক্ষান্তবর্ষণ কাক-ডাকা বিকেলের সেই লাজুক রোদ্দুর, জাম আর জামরুলের পাতায় যা নাকি অল্প-একটু হাসির মতন লেগে থাকে। আমরা কেউ মাষ্টার হয়েছি, কেউ ডাক্তার, কেউ উকিল। অমলকান্তি রোদ্দুর হতে পারেনি। সে এখন অন্ধকার একটা ছাপাখানায় কাজ করে। মাঝে মধ্যে আমার সঙ্গে দেখা করতে আসে; চা খায়, এটা-ওটা গল্প করে, তারপর বলে, “উঠি তাহলে।” আমি ওকে দরজা পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে আসি। আমাদের মধ্যে যে এখন মাষ্টারি করে, অনায়াসে সে ডাক্তার হতে পারত, যে ডাক্তার হতে চেয়েছিল, উকিল হলে তার এমন কিছু ক্ষতি হত না। অথচ, সকলেরই ইচ্ছেপূরণ হল, এক অমলকান্তি ছাড়া। অমলকান্তি রোদ্দুর হতে পারেনি। সেই অমলকান্তি–রোদ্দুরের কথা ভাবতে-ভাবতে ভাবতে-ভাবতে যে একদিন রোদ্দুর হতে চেয়েছিল।
আমায় যদি হঠাৎ কোনো ছলে কেউ ক’রে দেয় আজকে রাতের রাজা, করি গোটাকয়েক আইন জারি দু’এক জনায় খুব কষে দিই সাজা। মেঘগুলোকে করি হুকুম সব ছুটি তোদের, আজকে মহোৎসব। বৃষ্টি-ফোঁটার ফেলি চিকন চিক্ ঝুলিয়ে ঝালর ঢাকি চতুর্দিক, দিলদরিয়া মেজাজ করে কই, বাজগুলো সব স্ফূর্তি করে বাজা। হাওয়ায় বলি, হল্লা করে চল তারার বাতি নিভিয়ে দলে-দল, অন্ধকারে সত্যি কথার শেষে রাজকন্যা পদ্মাবতীর দেশে। ঘুমে পুরীর সেপাইগুলো ঢোলে, তাদের ধরে খুব কষে দেই সাজা। আমায় যদি হঠাৎ কোনো ছলে কেউ করে দেয় আজকে রাতের রাজা। সুপ্তিমগন পদ্মাবতীর পুরে [this stanza missing in safrin] মহল বেড়াই টহল দিয়ে ঘুরে। ধীরে গিয়ে বসি শিয়রদেশে একটি মালা পরায়ে দিই কেশে, হৃদয়খানি জোর করে নিই কেড়ে; বুক বেঁধে দিই তাহারে সাজা। আমায় যদি হঠাৎ কোনো ছলে কেউ করে দেয় আজকে রাতের রাজা। ওলট-পালট করি বিশ্বখানা ভাঙি যেথায় যত নিষেধ মানা; মনের মতো কানুন করি ক’টা রাজা হওয়ার খুব করে নিই ঘটা। সত্য তা সে যতই বড় হোক কঠোর হলে দিই তাহারে সাজা। আমায় যদি হঠাৎ কোনো ছলে কেই করে দেয় আজকে রাতের রাজা।
দরজা জানালা ভেজাও যত না আকাশ-ই তোমায় খুঁজবে পাল্লা সার্সি ফাটলে ফুটোয় কত কাঁথাকানি গুঁজবে উঁকি দেবে, দেবে, দেবেই যতই ভাব না কিছু নেই, একদিন ঠিক শিরায় ও শোণিতে ছট্ফটে ছোঁওয়া বুঝবে [...] recitation: https://www.youtube.com/watch?v=AVQFojCQC28
AjijAr (Azizar) rahmAn tAj আজিজার রহমান তাজ
: পলাতক সুখের সন্ধানে palAtak sukher sandhAne ৩৫
Ahmad rafiq আহমদ রাফিক
: এদেশ আমার স্বর্গ ৩৫ edesh AmAr svarga 35
: এখন সময় শুধু ৪০ ekhan samay shudhu 40
: আমার সত্ত্বা : আমার দেশ ৭৪; AmAr sattvA, AmAr desh 74
Abu henA mostafA kAmAl আবু হেনা মোস্তফা কামাল (1936-1989) 36, 98
: ছবি chhabi 36
: ভয় bhay 98
Abul khAyer muslehuddin আবুল খায়ের মুসলেহউদ্দিন 37,54,54,96
: শুধু তব নাম ৩৭ shudhu taba nAm 37
: সখ শুধু ভোজনে ৫৪ sakh shudhu bhojane 54
Abul hAsAn আবুল হাসান (1947-1995) :
: জন্মমৃত্যু জীবনযাপন ৩৭ janmamrityu jIbanJApan 37
Abul hosen (hossein) আবুল হোসেন
: ভালোই করেছো bhAloi karechho 38
Ashraf siddiqui আশরাফ সিদ্দিকী (1927-) 39, 67, 99
: ছেলেটা ৩৯; chheleTA 39
AsAd chaudhurI আসাদ চৌধুরী: ful fuTechhe thokA thokA 39; 49
: takhan satyi mAnuSh chhilAm তখন সত্যি মানুষ ছিলাম 50, 66
amitAbha chattopAdhyAy অমিতাভ চট্টোপাধ্যায় 40
amitAbha dasgupta অমিতাভ দশগুপ্ত
: ইচ্ছে হয় ৪১ ichchhe haY 41
annadAshankar ray অন্নদাশঙ্কর রায় (1904-2002) 43, 84, 99
: খুকু ও খোকা ৪৩ khuku o khokA 43
abanindranath ThAkur অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর : knukRo 44
ashokbijay rAhA অশোকবিজয় রাহা (1910-1993)
: ভাঙলো যখন দুপুরবেলায় ঘুম bhA~Nlo Jakhan dupurbelAy ghum 46
: ফাল্গুন ৪৭ fAlgun 47
: মাযাতরু ১১৬ mAyAtaru 116
amiYa chakrabarti অমিয় চক্রবর্তী (1909-1986)
: বিনিময় ৪৮ binimaY 48
: সার্কাস ৪৮ : sArkAs (circus) 48
aruN mitra অরুণ মিত্র :
: বদলটা অন্ধকারে হয় ৫১ badalTA andhakAre haY 51
বদলটা অন্ধকারে হয়,
ঘুমঘুম ট্রেনে চেপে আমি রওনা হই
badalTA andhakAre haY,_
ghumghum Trene chepe Ami raonA hai.
Al mAhmud আল মাহমুদ 52, 65, 65, 268
: তিতাস titAs 52
: নোলক nolak 64, 65, 65 268
: পাখির কথায় পাখা মেললাম pAkhir kathAY pAkhA mel_lAm 65
: আকাশ নিয়ে ৬৫ AkAsh niye 65
AmIrul islam : আমীরুল ইসলাম
: ছেলেবেলার বই ৫৩ chhelebelAr bai 53
: ওই যে ছেলেটা ৯৭ oi Je chheleTA 97
abu kAysAr (kaiser) 55, 94
abu zAfar obAyadullah (Abu Zafar Obaidullah) (1934–2001) 56, 57, 73, 88
aslam sani আসলাম সানী 58, 101, 107
abu saleh আবু সালেহ
Ajijur (azizur) rahman আজিজুর রহমান
Ali imAm আলী ইমাম 68, 69
AkhtAr husen (hussein) আখতার হুসেন (1945-) 61, 85, 86
Ahsan hAbib আহসান হাবীব (1917-1985) 62, 63, 71, 79, 80, 81, 108 wiki
: স্বাধীনতা ৭৯ svAdhInatA 79
Ahmad ullAh আহমদ উল্লাহ 68, 69
ekhlAs uddin Ahmad এখলাসউদ্দিন আহমদ (1940-) 70
omar AlI ওমর আলী 70, 121
Abu hAsAn shAhriyAr আবু হাসান শাহরিয়ার (1959-) 76, 77
ajit datta অজিত দত্ত (1907-1979) 84
AlAuddin Al-AjAd আলাউদ্দিন আল-আজাদ 89
ajit dAs অজিত দাস 90
ashok mukhopAdhyAy অশোক মুখোপাধ্যায় 92, 105
: বকখালিতে বাঘ নেই ৯২ bak_khAlite bAgh nei 92
কঙ্গো থেকে বক্সিমামা এলেন যখন বঙ্গে
congo theke baksimAmA elen Jakhan ba~Nge
Abid AjAd আবিদ আজাদ (Azad) 94
Ashraf Aziz আশরাফ আজিজ 101
asIm sAhA অসীম সাহা 102
ashok kumAr mitra অশোক কুমার মিত্র 104
asit baraN hAj_rA অসিতবরণ হাজরা 105
iqbAl hAsAn ইকবাল হাসান 106
iqbal Aziz ইকবাল আজ়িজ় 109
imrAn nUr ইমরান নূর 110
imrul chaudhuri ইমরুল চৌধুরী 111
m a bAri এম এ বারি 112
Ali tAj mani 112
m isrAil Ahmad musAfir 114
agyAta অজ্ঞাত 114
: গুম আহে না চোহে করিমন ১১৪
m a bAshAr এম এ বাশার 116, 121
: একুশ ১১৬
একুশ আমার ভাষার দাবী
একুশ রক্ত লেখা
ফাগুন আমার আলোর নদী
মাযের ভাষা শেখা
a s m hAbibur rahman 117
kAmini rAy কামিনী রায় (1864-1933) 118, 129
kAji qAder nawaz কাজি কাদের নওয়াজ
: শিক্ষকের মর্যাদা ১১৯ shikShaker marJAdA 119
বাদশাহ আলমগীর
কুমারে তাহার পড়াইতো এক মৌলবী দিল্লীর [...]
bAdshAh AlamgIr
kumAre tAhAr paRAito ek maulabI dillIr
kAji Abul qAsem কাজি আবুল কাসেম 120
kAji murshidul Arefin কাজি মুরশিদুল আরেফিন 122, 125
kAykobAd 123
kAji rAshidA Anwar কাজি রাশিদা আনওয়ার 124
: রাতের তারাদের ১২৪ rAter tArAder 124
তারাবাতি ! তারাবাতি ! / ঝিকিমিকি সারারাতি [...]
kAji keyA কাজি কেয়া 126
দুরন্ত কিশোর ১২৬ duranta kishor 126
[...] সেই কিশোরের নাম লেখা আছে শত শহীদের সাথে
kAlidAs rAy কালিদাস রায় 127
khAn muhammad maInuddIn খান মুহাম্মদ মঈনুদ্দীন 127
khaleq bin jayenuddIn 127
karuNAmay basu করুণাময় বসু 128
kAliprasanna ghosh কালীপ্রসন্ন ঘোষ (1843-1901) 129
krishNa dhar 130
kusum kumAri dAs কুসুম কুমারী দাশ (১৮৭৫ – ১৯৪৮) 130
kArtik chandra dAsgupta 131
kAjI nazrul islam 132-179
khAdemul haq suman খাদেমুল হক সুমন 182
khoshnur AlamgIr খোশনুর আলমগীর 183
শর্ত ১৮৩
খরায় যখন মাঠের ফসল জ্বলবে না
khAledA edib chaudhurI খালেদা এদিব চৌধুরী 184
golAm mostafA গোলাম মোস্তফা (১৮৯৭ – ১৯৬৪) 175
golAm kibariyA pinu 186, 197
gAjI khorshedujjaman 186
satyendranAth datta সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত 187
gourI dharmapAl গৌরি ধর্মপাল : অ বিল্লী 187
[...] অ বিল্লী বিল্লী
এঁটো মুখেই চললি?
JogIndranAth sarkAr 188, 234
gourA~Nga bhoumik গৌরাঙ্গ ভৌমিক (১৯৩০ – )
: বানানো ভূতের গল্প bAnAno bhUter galpa 189
nirmal chandra ghosh নির্মল চন্দ্র ঘোষ 190
gobindachandra dAs গোবিন্দচন্দ্র দাস 190
kArtik ghosh কার্তিক ঘোষ 191, 192
sukumAr rAy : gnof chuRi 193
+ 233, 234, 246, 248, 334, 335
jasImuddin জসীম উদদীন (1904-1976) 194, 195, 200, 202, 203, 204
zakir tAlukdAr 196
zaheda sultana junu জাহেদ সুলতানা জুনু 196
zahir hAYdAr 198
jyotirmay mallik জ্যোতির্ময় মল্লিক 201
jIbanAnanda dAs জীবনানন্দ দাশ (1899-1954) 205-206, 208-224
dinesh dAs দিনেশ দাস 207
: কাস্তে ২০৭ (kAste)
md Jahedul islAm 225
tuhin rahmAn 225
tapan bAgchi 226
dilArA hAfiz 226
tapaMkar chakrabarti 228
buddhadeb basu 229 279
md mofazzal hosen 230, 235
murarimohan sen 231
kumudranjan mallik 232
saiyad shyamsul hak (shamsul haq) 236
saiyad haydar 237
saif salman fArsi 238
noshnIn nujAt nimo 239, 239, 240
pabitra mukhopadhyay 241
pramod basu 242
pramatha chaudhuri 243-6
purnendu patrI 243
: sonAr meDel 390
bande ali miyan 244, 245
banaful (urmi'r chhaRA) 245
ShaShTipada chattopAdhyAy 247
sufiya kamal 248, 249
sunil jAnA 249
sahabuddin nAgari 250
sakil kAlAm 251
shyAmalkAnti dAs 251
ranabI 252
ramen AchArya 253
ratneshwar hAzra 254
rahim shah 254
rAnA chattopadhyay 255
s m sahidul alam 256
saId sahedul islam 256-262
sukumar baRua : svAdhInatAr gAn 263
: sab Thik Achhe 264
: eman Jadi hato 378
chaNDicharaN bandyopAdhyAy 264
rAmendu datta 265
bijay chandra majumdAr 267
Al-mAhmud 268
belAl mohammad 268
md manirujjaman 269, 350
Abdul mAnnAn saiyad 269
nirmalendu guN নির্মলেন্দু গুণ (1945-) 270, 271, 272, 273
helAl hAfiz হেলাল হাফিজ 270
md Alimuddin 274, 275
dilruba shAhAdat 276, 277
nAsimA AkhtAr নাসিমা আখ্তার 278
premendra mitra প্রেমেন্দ্র মিত্র 281, 300, 301, 356, 358
: নীলকণ্ঠ ২৮১ : হাওয়াই দ্বীপে যাইনি nIlkaNTha : hAoYAi dvIpe JAini
: হারিয়ে ৩০১ : কোনো দিন গেছ কি হারিয়ে hAriYe : kono din gechha ki hAriYe
: নিরর্থক ৩০০ : দরজা জানালা ভেজাও যত না nirarthak : darjA jAnAlA bhejAo Jata nA
: হথাৎ যদি ৩৫৬ : আমায় যদি হঠাৎ কোনো ছলে hathA.t Jadi : AmAY Jadi haThAt kono chhale
: ভাল ৩৫৮ : চাকা ভাল চললে পরে bhAla : chAkA bhAla challe pare
sukanta bhattacharya 283, 284, 365, 366, 367
dvijendralAl rAy 284
nasir Ahmed 285
fajal shahAbuddin 286
farrukh Ahmad 288, 288, 290
rezina safrin (sufrin) 294,295, 460-463
farhAd mazhAr ফরহাদ মজহার : pAkhider rAjA 296
dil Afroz Atiq 297
zulfikar matin 297
tridib dastidAr 298
dAud hAidar (bAnglAdesh) 299
mAhabubul islam মাহবুবুল ইসলাম 302
mahabub bari 302
mAhabubul haq chaudhuri 303
md mokhlechhur rahmAn 303
shAmsur rahman (1929-2006) 304-307, 317, 319, 321, 322, 323, 346, 347, 363,364, 368
mahAdeb sAhA মহাদেব সাহা 309
ekusher gAn একুশের গান 331
he kishor shono হে কিশোর শোনো ৩৭২ 372
birendra kriShNa bhadra 311
bhabAnIprasAd majumdAr 312
michael madhusudhan dutta 313, 337, 338
hosne ArA lili 313, 314, 315
nirendranAth chakrabarti নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী (1924-) :
অমলকান্তি amalkAnti 316
[amalkAnti is given as author]
nabanItA deb sen 320
mafijul islam mAnTu 324, 5, 6
humAyun AzAd হুমায়ূন আজাদ : humayun azad fAgun mAs ফাগুন মাস 328
humAyun kabir 329, 355
muminul haq AzAd 330
manowArA begum 333
roqanujjaman khAn রোকনুজ্জামান খান 335, 336, 337
mahabub tAlukdAr মাহবুব তালুকদার 339
তোমরা বুঝি আমার মতো স্বপ্ন দেখার ভক্ত? ৩৩৯
tomrA bujhi AmAr mato svapna dekhAr bhakta?
mrityunjay kuNDu মৃত্যুঞ্জয কুণ্ডু 340
manomohan barman মনোমোহন বর্মণ 340
mas-ud ush shahId মসউদ-উশ-শহীদ 341
mAhmud haq মাহমুদ হক 341
mihir musakI 342, 343
md nurul hudA 344
muktiharaN sarkAr 349
mustafa mAsud 350
habibul rahman 352, 352
hasirAshI debi 353, 355
niyamat hosen 357
pramadA charaN sen 357
faruq ahmad 358
faruq nawaz 359, 392, 3933, 394
prabhAt kiran basu 360
faridul rahman 361
mutrar rahman riTTan 361, 362
saral de 367
shahabuddin nagarI 368
JatIndramohan bAgchi 369
maitreyi devI : jhaR 370
mustAfA mAsud 371
binod berA : ek Je chhila DAini 373
biswajit rAy chaudhuri 373
bibhAschandra rAy chaudhuri 374
saiyad al-fAruq 375
saiyad Ali-AhsAn 376
sunIl gangopAdhyAy : Jadi nirbAsan dAo 377
shAylA Ahmed : abhAgA chheleTi 379
shAhdAt bulbul : Sholoi december 380
mahfil haq 384
belAl choudhurI 268 385, 386, 386
pArtha sArathi : 387
rudra md shahidullAh 391
fAhmidA hAfiz 392
mAhbubur zAmAn 395
rabindranAth ThAkur 396-458
sabinA pArvIn 464
[some really bad english poems by rezina sufrin at the end]
to contribute some excerpts from your favourite book to
book
excerptise. send us a plain text file with
page-numbered extracts from your favourite book. You can preface your
extracts with a short review.
email to (bookexcerptise [at] gmail [dot] com).